bangla jokes
জোকস ২০৩
ছাত্র : স্যার একটি কথা বলবো?
স্যার : কি বলবে বলো?
ছাত্র : আমার খুব লজ্জা লাগছে
স্যার : লজ্জার কি আছে বল?
ছাত্র : আস্তে বলব না জোরে বলব স্যার?
স্যার : আরে বেটা যা বলবি জোরে বল সবাই শুনুক
ছাত্র : চিত্কার করে বলে-স্যার আপনার পেন্টের চেইন খোলা |
স্যার : হারামজাদা আস্তে ক
জোকস ২০৪
জাজ : তোমার পেশা কী?
আসামি : তালা এক্সপার্ট।
জাজ : রাত দুটায় সোনার দোকানে কী করছিলে?
আসামি : ওদের ভল্টের তালাটা সার্ভিসিং করছিলাম।
জোকস ২০৫
জেলার : তোমার শেষ ইচ্ছে কী?
আসামি : আমার স্ত্রীর হাতের রান্না খেতে চাই।
জেলার : তাতে মৃত্যুর আগে তৃপ্তি পাবে তুমি?
আসামি : না, তৃপ্তি পাব না। তবে ওর হাতের রান্না খেলেই মরতে ইচ্ছে হবে আমার।
জোকস ২০৬
জেলসুপার : এবারে তুমি কেন এলে?
কয়েদি : একটা বিশ্রী কাশির জন্য 'চুরি করতে গিয়ে' আর অমনি লোকটা জেগে উঠেছিল।
জোকস ২০৭
জজ: একদম চুপ! এরপর কেউ টুঁ শব্দটি করলে কোর্ট থেকে বের করে দেওয়া হবে।
সঙ্গে সঙ্গে আসামি বিকট সুরে চেঁচাতে লাগল।
জোকস ২০৮
জাজ : তুমি বলছ তুমি ক্ষুধার্ত ছিলে বলে হোটেল থেকে ক্যাশ ডাকাতি করেছ। কিন্তু হোটেলের খাবার ডাকাতি করাটাই স্বাভাবিক ছিল না?
ডাকাত : খেয়ে পয়সা না দেওয়াটা আমার জন্য অপমানজনক …. মহামান্য আদালত।
জোকস ২০৯
জজ সাহেবঃ যখন এই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হচ্ছিল তখন কি তুমি সেখানে উপস্থিত ছিলে?
সাক্ষীঃ জী হ্যাঁ।
জজ সাহেবঃ তোমার এই ঝগড়া থেকে কি ধারনা হলো?
সাক্ষীঃ হুজুর আমি জীবনেও বিয়ে করব না ।
জোকস ২১০
জজঃ কী ব্যাপার, বারবার কোর্টে আসতে তোমার লজ্জা করে না?
আসামিঃ আমি তো হুজুর বছরে এক-দুইবার আসি। আপনি তো মাশআল্লাহ মাসের তিরিশ দিনই।
জোকস ২১১
জন্মবার্ষিকীতে একজন শতায়ু বৃদ্ধাকে জিজ্ঞেস করা হল তাঁর এই দীর্ঘ্য জীবনের গোপন রহস্য কী?
বৃদ্ধা বললেন, এখনই ঠিক বলা যাচ্ছে না। একটা ভিটামিন পিল কোম্পানি, একটা আয়ুর্বেদ কোম্পানি আর একটা ফ্রুট জুস ফ্যাক্টরির সাথে দরদাম চলছে।
জোকস ২১২
জেল অফিসারঃ জেলখানার ভেতর যারা আছে তারা সবাই ভীষণ দুর্দান্ত চরিত্রের মানুষ। তুমি কন্ট্রোল করতে পারবেতো ?
চাকরি প্রার্থীঃ পারবনা মানে, বেশি তেড়িবেড়ি করলে ঘাড় ধরে বের করে দেব।
জোকস ২১৩
জ্যোতিষীর কাছে গেছে ব্যাঙ।
জ্যোতিষী: খুব শিগগিরই তোমার একটা সুন্দরী মেয়ের সঙ্গে দেখা হবে। সে তোমার ব্যাপারে সবকিছু জানবে।
ব্যাঙ: সত্যি! তার সঙ্গে আমার কোথায় দেখা হবে? নিশ্চয়ই কোনো পার্টিতে!
জ্যোতিষী: না। মেয়েটির জীববিজ্ঞান ব্যবহারিক ক্লাসে!
জোকস ২১৪
জাদরেল উকিল -আপনি বিয়ে করেছেন তো
-আজ্ঞে হ্যা করেছি ।
-কাকে বিয়ে করছেন ?
- একজন মেয়েকে
- রাবিস সেটাও বলতে হয় । কখনো শুনেছো কেউ কোন ছেলেকে বিয়ে করেছে ?
- আজ্ঞে হ্যা , আমার বোন করেছে ।
জোকস ২১৫
জঙ্গলে এক চিতা বিড়ি খাচ্ছিলো :
এক ইঁদুর এসে বলে :
ভাই নেশা ছেড়ে দাও , আমার সাথে এসো , দেখ্ জঙ্গল কত সুন্দর !!
চিতা ইদুরের সাথে যেতে লাগলো !!
সামনে হাতি ড্রাগ নিচ্ছিলো !!
ইঁদুর হাতিকে ও একই কথা বললো .
এরপর হাতি ও ওদের সাথে চলতে শুরু করলো .
কিছুদূর এগিয়ে তারা দেখলো :
বাঘ হুইস্কি খাচ্ছে !!
ইঁদুর তাকে ও একই কথা বলার সাথে সাথে বাঘ হুইস্কির গ্লাস রেখে ইদুরকে দিলো কষিয়ে এক থাপ্পড় !!
হাতি তো অবাক !!
বেচারাকে মারলেন কেন ?
বাঘ বললো :এই শালা কালকে ও গাঁজা খাইয়া আমাকে জঙ্গলে ৩ ঘণ্টা ঘুরিয়েছিল
জোকস ২১৬
ট্রাফিক পুলিশ : আমি হাত দেখালাম, তবু তুমি গাড়ি থামালে না কেন?
ড্রাইভার : আমি ভাবলাম, আপনি বুঝি আমাকে টা-টা দিচ্ছেন।
জোকস ২১৭
ট্যুরিষ্ট : নদীতে নামতে পারি? কুমিরের ভয় নেই তো?
স্থানীয় লোক : নিশ্চিন্তে নামুন
ছাত্র : স্যার একটি কথা বলবো?
স্যার : কি বলবে বলো?
ছাত্র : আমার খুব লজ্জা লাগছে
স্যার : লজ্জার কি আছে বল?
ছাত্র : আস্তে বলব না জোরে বলব স্যার?
স্যার : আরে বেটা যা বলবি জোরে বল সবাই শুনুক
ছাত্র : চিত্কার করে বলে-স্যার আপনার পেন্টের চেইন খোলা |
স্যার : হারামজাদা আস্তে ক
জোকস ২০৪
জাজ : তোমার পেশা কী?
আসামি : তালা এক্সপার্ট।
জাজ : রাত দুটায় সোনার দোকানে কী করছিলে?
আসামি : ওদের ভল্টের তালাটা সার্ভিসিং করছিলাম।
জোকস ২০৫
জেলার : তোমার শেষ ইচ্ছে কী?
আসামি : আমার স্ত্রীর হাতের রান্না খেতে চাই।
জেলার : তাতে মৃত্যুর আগে তৃপ্তি পাবে তুমি?
আসামি : না, তৃপ্তি পাব না। তবে ওর হাতের রান্না খেলেই মরতে ইচ্ছে হবে আমার।
জোকস ২০৬
জেলসুপার : এবারে তুমি কেন এলে?
কয়েদি : একটা বিশ্রী কাশির জন্য 'চুরি করতে গিয়ে' আর অমনি লোকটা জেগে উঠেছিল।
জোকস ২০৭
জজ: একদম চুপ! এরপর কেউ টুঁ শব্দটি করলে কোর্ট থেকে বের করে দেওয়া হবে।
সঙ্গে সঙ্গে আসামি বিকট সুরে চেঁচাতে লাগল।
জোকস ২০৮
জাজ : তুমি বলছ তুমি ক্ষুধার্ত ছিলে বলে হোটেল থেকে ক্যাশ ডাকাতি করেছ। কিন্তু হোটেলের খাবার ডাকাতি করাটাই স্বাভাবিক ছিল না?
ডাকাত : খেয়ে পয়সা না দেওয়াটা আমার জন্য অপমানজনক …. মহামান্য আদালত।
জোকস ২০৯
জজ সাহেবঃ যখন এই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হচ্ছিল তখন কি তুমি সেখানে উপস্থিত ছিলে?
সাক্ষীঃ জী হ্যাঁ।
জজ সাহেবঃ তোমার এই ঝগড়া থেকে কি ধারনা হলো?
সাক্ষীঃ হুজুর আমি জীবনেও বিয়ে করব না ।
জোকস ২১০
জজঃ কী ব্যাপার, বারবার কোর্টে আসতে তোমার লজ্জা করে না?
আসামিঃ আমি তো হুজুর বছরে এক-দুইবার আসি। আপনি তো মাশআল্লাহ মাসের তিরিশ দিনই।
জোকস ২১১
জন্মবার্ষিকীতে একজন শতায়ু বৃদ্ধাকে জিজ্ঞেস করা হল তাঁর এই দীর্ঘ্য জীবনের গোপন রহস্য কী?
বৃদ্ধা বললেন, এখনই ঠিক বলা যাচ্ছে না। একটা ভিটামিন পিল কোম্পানি, একটা আয়ুর্বেদ কোম্পানি আর একটা ফ্রুট জুস ফ্যাক্টরির সাথে দরদাম চলছে।
জোকস ২১২
জেল অফিসারঃ জেলখানার ভেতর যারা আছে তারা সবাই ভীষণ দুর্দান্ত চরিত্রের মানুষ। তুমি কন্ট্রোল করতে পারবেতো ?
চাকরি প্রার্থীঃ পারবনা মানে, বেশি তেড়িবেড়ি করলে ঘাড় ধরে বের করে দেব।
জোকস ২১৩
জ্যোতিষীর কাছে গেছে ব্যাঙ।
জ্যোতিষী: খুব শিগগিরই তোমার একটা সুন্দরী মেয়ের সঙ্গে দেখা হবে। সে তোমার ব্যাপারে সবকিছু জানবে।
ব্যাঙ: সত্যি! তার সঙ্গে আমার কোথায় দেখা হবে? নিশ্চয়ই কোনো পার্টিতে!
জ্যোতিষী: না। মেয়েটির জীববিজ্ঞান ব্যবহারিক ক্লাসে!
জোকস ২১৪
জাদরেল উকিল -আপনি বিয়ে করেছেন তো
-আজ্ঞে হ্যা করেছি ।
-কাকে বিয়ে করছেন ?
- একজন মেয়েকে
- রাবিস সেটাও বলতে হয় । কখনো শুনেছো কেউ কোন ছেলেকে বিয়ে করেছে ?
- আজ্ঞে হ্যা , আমার বোন করেছে ।
জোকস ২১৫
জঙ্গলে এক চিতা বিড়ি খাচ্ছিলো :
এক ইঁদুর এসে বলে :
ভাই নেশা ছেড়ে দাও , আমার সাথে এসো , দেখ্ জঙ্গল কত সুন্দর !!
চিতা ইদুরের সাথে যেতে লাগলো !!
সামনে হাতি ড্রাগ নিচ্ছিলো !!
ইঁদুর হাতিকে ও একই কথা বললো .
এরপর হাতি ও ওদের সাথে চলতে শুরু করলো .
কিছুদূর এগিয়ে তারা দেখলো :
বাঘ হুইস্কি খাচ্ছে !!
ইঁদুর তাকে ও একই কথা বলার সাথে সাথে বাঘ হুইস্কির গ্লাস রেখে ইদুরকে দিলো কষিয়ে এক থাপ্পড় !!
হাতি তো অবাক !!
বেচারাকে মারলেন কেন ?
বাঘ বললো :এই শালা কালকে ও গাঁজা খাইয়া আমাকে জঙ্গলে ৩ ঘণ্টা ঘুরিয়েছিল
জোকস ২১৬
ট্রাফিক পুলিশ : আমি হাত দেখালাম, তবু তুমি গাড়ি থামালে না কেন?
ড্রাইভার : আমি ভাবলাম, আপনি বুঝি আমাকে টা-টা দিচ্ছেন।
জোকস ২১৭
ট্যুরিষ্ট : নদীতে নামতে পারি? কুমিরের ভয় নেই তো?
স্থানীয় লোক : নিশ্চিন্তে নামুন
vai sohag360 are video dakha blogspot ta khulchan
ReplyDeletebangali jokes, বাঙালি জোকস, funny jokes bengali, bangla hasir jokes, bengali mojar jokes, new bengali jokes
ReplyDelete